বর্তমানে গতিময় বিশ্বের সাথে তাল মিলিয়ে প্রযুক্তির অগ্রসর ঈরষনীয়। সেই সাথে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে অ্যানিমেশনের পরিধি। বর্তমানে সবচেয়ে বহুল ব্যবহৃত মিডিয়াগুলোর মধ্যে অ্যানিমেশনের ব্যবহার চোখে পরার মত। কিন্তু দুঃখের বিষয় আমাদের দেশে অ্যানিমেশনের চর্চা গুটি কয়েক ষ্টুডিও, প্রতিষ্টান আর ব্যক্তিগত উদ্দ্যেগ ছাড়া তেমন নেই বললেই চলে। তবে বর্তমানে ড্যাফোডিল বিশ্ববিদ্যালয় এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে এ বিষয়ে পাঠদান শুরু হয়েছে। তবে অ্যানিমেশন আসলে কি সেটা জানার জন্য আপনাকে এর ইতিহাস জানতে হবে। প্রকৃত ইতিহাস জানার মাধ্যেমেই আপনি সহজেই অ্যানিমেশন সমন্ধে বুঝতে পারবেন। আর আপনি আমার পূর্বের "History of Anhimation" লেখাটিতে এ বিষয়ে আলোকপাত করা হয়েছে।
Click here.
অ্যানিমেশন হল কতগুলো স্থির চিত্র পর্যায় ক্রমে দ্রুত গতিতে প্রদর্শনীর মাধ্যমে ব্যক্তিকে বিভ্রান্ত না করে একটি ন্তুন ঘটনার সৃষ্টি করে যা একটি ঘটনা থেকে পরের ঘটনা সম্পূর্ণ আলাদা ভাবে প্রকাশ করে। আর ঘটনাগুলো অতি দ্রুত ঘটতে থাকায় সেগুলোকে নির্ভরশীল মনে হয়। তাই বলা যায়, অ্যানিম্যান্টরা এমন ধরনের শিল্পী যারা অ্যানিমেশনের সৃষ্টিতে বিশেষজ্ঞ।
- অ্যানিমেশন ধারন করা হয় কিভাবে?
প্রাচীনকাল থেকেই মানুষ বিভিন্নভাবে অ্যানিমেশনের কাজ করে আসছে। আর সেগুলো অবাস্তব ভাবে প্রদর্শিত হত। সময়ের সাথে অ্যানিমেশন এখন আরো বাস্তব আর আরো আধুনিক হয়েছে। আর অ্যানিমেশনটি এনালগ মিডিয়ার, ফ্লিপ বই, মোশন পিকচার ফিল্ম, ভিডিও টেপ, ডিজিটাল মিডিয়া, অ্যানিমেটেড জিআইএফ, ফ্ল্যাশ অ্যানিমেশন এবং ডিজিটাল ভিডিও সহ ফর্ম্যাট সহ রেকর্ড করা যায়। অ্যানিমেশন প্রদর্শনের জন্য, একটি ডিজিটাল ক্যামেরা, কম্পিউটার, বা প্রজেক্টর উত্পাদিত নতুন প্রযুক্তির সাথে ব্যবহার করা হয়।
|
অ্যানিমেশনের কিছু চরিত্র |
অ্যানিমেশন নির্মাণ পদ্ধতিগুলি ঐতিহ্যগত অ্যানিমেশনের তৈরি পদ্ধতি এবং দুটি এবং তিনটি মাত্রিক বস্তুর স্টপ মোশন অ্যানিমেশন, পেপার কাটআউট, পুতুল এবং কাদামাটির আকারগুলি অন্তর্ভুক্ত করে। ছবিগুলি দ্রুত উত্তরাধিকারসূত্রে প্রদর্শিত হয়, সাধারণত ২4, ২5, 30, বা 60 সেকেন্ড প্রতি সেকেন্ডে।
No comments